egenderআন্তর্জাতিক ডেস্ক : উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কটা এখন ঠিকঠাক যাচ্ছে না। সম্প্রতি সন্ত্রাসবাদে সমর্থন ও ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার দায়ে একঘরে হয়ে গেছে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশের একটি কাতার।

কাতারের পার্শ্ববর্তী সৌদি আরব, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইনসহ ৬টি দেশ সম্পর্কচ্ছেদ করায় এ সমস্যার শুরু।

তবে কাতারের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক ও ইরানের মতো বেশ কিছু রাষ্ট্র। কুয়েত চাইছে বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান। এর জন্য দেশটি কূটনৈতিক তৎপরতাও চালাচ্ছে।

তবে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করার ঘটনার কড়া সমালোচনা করেছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান।

তিনি এ ঘটনাকে ইসলামি মূল্যবোধ বিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন। কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্নের আটদিনের মাথায় তিনি এমন মন্তব্য করলেন।

মঙ্গলবার আঙ্কারায় তিনি বলেন, ‘কাতারকে নিয়ে খুবই ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। একটি দেশকে একঘরে করে দেয়া খুবই অমানবিক ও ইসলামি মূল্যবোধ বিরোধী।’

তিনি আরও বলেন, প্রতিবেশী দেশগুলো এই কাজ করে মধ্যপ্রাচ্য সংকটের যেন মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করলো।

তুরস্কের সঙ্গে আইএস মোকাবেলায় কাতার শক্ত ভূমিকা পালন করছে বলেও জানান তিনি।

সাম্প্রতিক